বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজের চাহিদা বেশি?

বর্তমান সময়ে জনপ্রিয় এবং ফ্রিল্যান্সিং এর চাহিদার জন্য যেসব সাইটগুলো রয়েছে আপনি হয়তো এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লেই জেনে যাবেন যে বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এ কোন তাদের চাহিদা জনপ্রিয়তা রয়েছে। ভাই ও বোনেরা আপনি ফ্রিল্যান্সিং করবেন আপনি হয়তো বিগেন আর কোন কাজ নিয়ে শুরু করবেন অনেক চিন্তা ভাবনাই করছেন কিন্তু ভাবছেন না। চলুন আপনাকে আমি বলব যে কোন কাজটি এখন বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং জগতে চাহিদা রয়েছে আর আপনি কিভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যাবেন।

আজকাল ফ্রিল্যান্সিং জগতে যেসব কাজের চাহিদা রয়েছে তা এক কথাই বলতে গেলে আপনি যদি google এ ঘাঁটাঘাটি করে দেখেন তাহলে খুব সহজে পেয়ে যাবেন বর্তমান যুগের ফ্রিল্যান্সিং সাইটে যেসব কাজের চাহিদা রয়েছে সেগুলোর নাম। এছাড়াও আমি বেশ কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাদের তুলে ধরলাম। যেমন বর্তমান ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের চাহিদার কথা তুলতে গেলে প্রথমে আসবে ডাটা এন্ট্রি, ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন,সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিং ফ্রিল্যান্সিং ইত্যাদি।

আমি প্রথমেই বলেছি বর্তমান সময়ের ফ্রি আছেন জগতে যেসব কাজের চাহিদা বেশি তার সংক্ষিপ্ত গুণাগুণ আলোচনা করেছি। আপনি যদি ঘরে বসে পার্ট টাইম কিংবা ফুল টাইম কাজের জন্য অনলাইনে সময় নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার কথা বলে থাকেন তাহলে এটা আপনার জন্য পারফেক্ট। কেননা বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং করে কোটি কোটি মানুষ তাদের জীবিকা নির্বাহ করছে। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ জেনে থাকেন বা আপনার ফ্রিল্যান্সিং এর কাজে যোগ্যতা থাকে তাহলে আপনি বিভিন্ন মার্কেট দেশ থেকে খুব সহজে কাজ পেয়ে যাবেন। সেখানে আপনার স্কিলকে কাজে লাগিয়ে ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

আপনি খুব সহজে যদি ওয়েব ডিজাইন এর কাজ পারেন তাহলে একজন ফ্রিল্যান্সার হয়ে ফুল টাইম এবং পার্ট টাইম মার্কেটপ্লেস থেকে কাজ করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের চাহিদা এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে বিশেষ করে ওয়েব ডিজাইন এর কাজ মার্কেট ফেসি অনেকে পেয়ে যাবেন এক্ষেত্রে আপনার দক্ষতা কাজ পেয়ে যাবেন। এছাড়া ডাটা এন্ট্রি কাজ করে আপনি খুব সহজে পার্ট টাইম এবং ফুল টাইম কাজ করতে পারবেন যা আপনার মার্কেটপ্লেসে ডাটা এন্ট্রির কাজ পাওয়া যায়।

ওয়েব ডিজাইন এবং ডাটা এন্ট্রি ছাড়াও মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর কাজ করে আপনি খুব সহজে অর্থ আর করতে পারেন যা কিনা আপনাকে একটি লং টাইম অর্থ আয়ের মাধ্যম হয়ে যাবে। আপনার যদি কন্টেন্ট রাইটিং এ দক্ষতা থাকে বা কনটেন্ট রাইটিং করতে পারেন তাহলে আপনি বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস এ গিয়ে কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ করে ভালো এটা আয় করতে পারবেন যা কিনা আজ বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স ার এ কাজটি করে আয় করে থাকেন।

বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য যে চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে তা সত্যিই অভাবনীয়। আমার ব্যক্তিগত মনে হয় যে এখানে অনেকটাই দ্বিমত পোষণ করতে পারেন। কেননা ফ্রিল্যান্সিং যারা করেন বা এ নিয়ে নাড়াচড়া করছেন তাদের কাছে মনে হবে যে আসলে ফ্রিল্যান্সিং এর চাহিদা অনেক অনেক বেশি। কিন্তু দুঃখের বিষয় আপনার বন্ধুবান্ধব এর কাছে খোঁজ নিয়ে দেখবেন যে তারা ফ্রিল্যান্সিং টা কি জিনিস এখনো বুঝে উঠতেই পারেনি।

এটা সত্যি ফ্রিল্যান্সিং এর চাহিদা দিন দিন বাংলাদেশেও অনেকটা বৃদ্ধি পাচ্ছে। যা কিনা মানুষ আগের চেয়েও চাকরির পিছনে না ছুটে বক্তব্য পেশায় এবং বাড়িতে বসে স্বাচ্ছন্দে কাজ করার মন মানসিকতা নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে থাকে। কোন বস থাকে না যা কিনা তার কাজের জবাবদিহিতা করতে হয়। এখানে তার কাজের জবাবদিহিতা 

নিজেই নিজেকে করতে হয় কারণ ক্লাইন্ট এর কাজ করে তাকে অর্থ উপার্জন করতে হবে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশে যেসব কাঁচের চাহিদা গুলো রয়েছে আমি সংক্ষিপ্তভাবে তুলে ধরেছি কেননা বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিংয়ের চাহিদা বাংলাদেশের দিন দিন বৃদ্ধি পেয়েই চলেছে। আজকাল অনেকেই এটাকে মুক্ত পেশা এবং নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী অর্থ উপার্জন করাকে প্রাধান্য দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে থাকেন।

আপনি যদি বিশেষ করে অনলাইন প্লাটফর্মে কিছু টপিক নিয়ে সার্চ করে দেখেন তাহলে আমার মনে হয় যে প্রথমে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কথাটি উঠে আসবে। কেননা বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা অত্যন্ত জনপ্রিয়। ডিজিটাল মার্কেটিং প্লাটফর্মে তাদের নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ করে থাকেন প্রতিটি ফ্রিল্যান্সার।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর যেসব কাজগুলোর চাহিদার ডিমান্ডেবল তা হল ডাটা এ ওয়েব ডিজাইনন্ট্রি, গ্রাফিক্স ডিজাইন, অফ ডেভেলপমেন্ট, ফেসবুক মার্কেটিং, ইউটিউব মার্কেটিং ইত্যাদির মতো কাজগুলো খুব সহজেই ফল টাইম এবং পার্ট টাইম কাজের চাহিদা রয়েছে। এজন্য বলা যায় যে বর্তমান ডিজিটাল মার্কেটিং এর যেসব কাজের চাহিদা তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী করে থাকে প্রতিটি ফ্রিল্যান্সার।